মালিকানা স্বত্ব সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা। হিসাব বিজ্ঞান সাধারন জাবেদা পার্ট ০৫ hisab biggan sadharon jabeda
আজ আমরা হিসাব বিজ্ঞান সাধারণ জাবেদার ০৫ নাম্বার পর্বে আলোচনা করতে যাচ্ছি। পূর্বের পার্ট গুলা না দেখে থাকলে এখানে ক্লিক দিয়ে দেখে নিতে পারেন । আজকের এই পর্বে মালিকানা স্বত্ব সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা বা ডেবিট ক্রেডিট কিভাবে নির্ণয় করবেন সেটা ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝার চেষ্টা করব।
আজকের সূত্র টি হচ্ছে>>>>
মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিট
মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট
এবার আসুন জেনে নেই কোন গুলো মালিকানা স্বত্ব। যেমনঃ
মালিকানা স্বত্ব সমূহঃ মূলধন, সঞ্চিতি তহবিল, সাধারণ সঞ্চিতি , উত্তোলন।
বন্ধুরা আপনাদের বুঝতে হবে মালিকানা স্বত্ব বলতে কি বুঝায়। মালিকানা অর্থ হচ্ছে মালিকের , আর স্বত্ব অর্থ হচ্ছে অধিকার । তার মানে মালিকানা স্বত্ব এর অর্থ হয় মালিকের অধিকারা। অর্থাৎ একটি প্রতিষ্ঠানের উপর মালিকের অধিকার কে মালিকানা স্বত্ব বলে। একটি প্রতিষ্ঠানের মালিকের অধিকার তার মূলধন পর্যন্ত। মানে মালিক তার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে যতো টাকা বিনিয়োগ করবে ততো টুকু তার অধিকার আছে ঐ প্রতিষ্ঠানে।
আমরা মালিকানা স্বত্ব সমূহের মধ্যে বলেছি মূলধন আর উত্তোলন হচ্ছে মালিকানা স্বত্ব । কিন্তু কেনো?? প্রথম টা অর্থাৎ মূলধন কেনো মালিকা স্বত্ব তা আমরা একটু আগেই জানলাম। কিন্তু উত্তোলন কিভাবে মালিকানা স্বত্ব? দেখুন একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে যতো টাকা বিনিয়োগ করবে ততো টুকু তার অধিকার আছে ঐ প্রতিষ্ঠানে। এখুন ধরুন মালিকের ১০,০০০ টাকা দরকার সে কি তার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নিতে পারেন না? অবশ্যই পারেন। কারণ তার প্রতিষ্ঠানে তার অধিকার আছে। কতো টুকু অধিকার? মুলধন পর্যন্ত , এখুন মালিকের প্রয়োজনে সব টাকাই সে তুলে নিতে পারেন।
ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে মালিক যখুন কোন সম্পদ বিনিয়োগ করে তখুন সেটা মূলধন, আর মালিকের প্রয়োজনে প্রতিষ্ঠান থেকে কোন কিছু নিয়ে গেলে সেটা হয়ে যায় উত্তোলন।
মালিক যখুন বিনিয়োগ করে তখুন মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় । আর যখুন মালিক উত্তোলন করে তখুন মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায়।
তো মালিকানা স্বত্ব কিভাবে বৃদ্ধি পায় ও হ্রাস পায় ??
যখুন মালিক তার প্রতিষ্ঠানে কোন কিছু বিনিয়োগ করে তখুন মূলধন নামক মালিনাকা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় । মালিক যেকোন কিছুই বিনিয়োগ করতে পারে যেমনঃ নগদ টাকা, কোন সম্পদ, পণ্য দ্রব্য, ডেলিভাড়ি ভ্যান ইত্যাদি।
আর মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায় কখুন? মালিক তার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান থেকে কোন কিছু উত্তোলন করলে মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায়। মালিক যেকোন কিছুই উত্তোলন করতে পারে যেমনঃ নগদ টাকা, পণ্য উত্তোলন, ব্যাংক হতে উত্তোলন ইত্যাদি।
আমর সূত্র টি আবার মনে করি>>>
মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিট
মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট
তো যখুন মালিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে তখুন মূলধন নামক মালিনাকা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় তাই সূত্র অনুযায়ি ঐ মালিকানা স্বত্ব কে অর্থাৎ মূলধন কে দিতে হবে ক্রেডিট।
অন্য দিলে যখুন মালিক কোন কিছু উত্তোলন করে তখুন মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায় । তাই সত্র অনুযায়ী উত্তোলন নামক মালিকানা স্বত্ব কে দিতে হয় ডেবিট ।
এবার আসুন আমরা কয়েকটি লেনদেন থেকে দেখি কিভাবে এর ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয় করব ।
ধরুন দেয়া আছে
০১) নগদ ৫,০০,০০০ টাকা দিয়ে ব্যবসায় শুরু করা হলো।
এখানে মনে রাখতে হবে যে কোন লেনদেনের মধ্যে এরকম ভাবে লেখা থাকে ব্যবসায় শুরু করা হলো এর মানে মূলধন বিনিয়োগ করা হলো।অর্থাৎ নগদ ৫,০০,০০০ মূলধন স্বরুপ বিনিয়োগ করে ব্যবসায় শুরু করা হলো। আর যখুন কোন কিছু মূলধন হিসেবে বিনিয়োগ করা হয় তখুন মূলধন নামক মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় । আর আমরা জানি মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয় । অন্য দিকে নগদ টাকা আনয়ন করায় বা নগদ টাকা প্রতিষ্ঠানে মূলধন হিসেবে বিনিয়োগ করায় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে নগদ টাকা নামক সম্পদ বৃদ্ধি পায়। আর আমরা জানি সম্পদ বৃদ্ধি পেলে ডেবিট হয়।
সেই ক্ষেত্রে এই লেনদেনের জাবেদা হবে
০১) নগদান হিসাব ডেবিট = ৫,০০,০০০ টাকা
মাকিনা স্বত্ব হিসাব ক্রেডিট=৫,০০,০০০ টাকা
নিচে আমরা কয়েক টি লেনদেনের দিয়ে রেখেছি এগুলা আমরা ভেঙে ভেঙে বুঝার চেষ্টা করব । এবং ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয় করব।
০২) মূলধন স্বরুপ ২,০০,০০০ টাকা আনয়ন করা হলো।
যখুন স্বরুপ কোন কিছু আনয়ন করা হবে তখুন প্রতিষ্ঠানে মূলধন নামক মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পাবে। অন্য দিকে যেহেতু এই লেনদেনের মধ্যে নগদ, বাকিতে, ধারে, ব্যাংক এমন কোন কথা উল্লেখ নাই তার মানে এই লেনদেন টি নগদ টাকায় হয়েছিল। অর্থাৎ আমরা নগদ ২,০০,০০০ টাকা মূলধন স্বরুপ আনয়নন করি , কোথায়? ব্যবসায় প্রতাষ্ঠানে বা কারবার প্রতিষ্ঠানে।
সেই ক্ষেত্রে মূলধন নামক মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে আর নগদ সম্পদ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এই লেনদেনের জাবেদা হবে>>
০২) নগদান হিসাব ডেবিট= ২,০০,০০০ টাকা
মূলধন হিসাব ক্রেডিট=২,০০,০০০ টাকা
০৩) যন্ত্রপাতি মূলধন স্বরুপ আনা হলো ১,০০,০০০ টাকা।
এই লেনদেন দেখুন নগদ , ব্যাংক , চেক , ধারে বাকিতে কোন কিছু উল্লেখ নাই ,কিন্তু উল্লেখ আছে একটি যন্ত্রপাতি নামক সম্পদের নামের । তার মানে প্রতিষ্ঠানে যন্ত্রপাতি বিনিয়োগ করা হয়।
আর আমরা জানি মালিক তার প্রতিষ্ঠানে সম্পদ হিসেবে যেকোন কিছুই মূলধন স্বরুপ আনয়ন করতে পারে।
যন্ত্রপাতি একটি সম্পদ যা আমরা জাবেদার ০১ নাম্বার [পর্বে সম্পদ সমূহের ভিতর জেনেছি। যন্ত্রপাতি মূলধন হিসেবে আনয়ন করলে প্রতিষ্ঠানে যন্ত্রপাতি নামক সম্পদ বৃদ্ধি পায় , আর মূধলন নামক মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায়। সেই হিসেবে এই লেনদেনের জাবেদা হবে>>
০৩) যন্ত্রপাতি হিসাব ডেবিট=১,০০,০০০ টাকা
মূলধন হিসাব ক্রেডিট=১,০০,০০০ টাকা
০৪) ২০,০০০ টাকার পণ্য দ্রব্য নিয়ে ব্যবসায় শুরু করা হলো।
যখুন পণ্য দ্রব্য নিয়ে ব্যবসায় শুরু করা হয় তখুন প্রতিষ্ঠানে মূলধন নামক মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায়। অন্য দিকে পণ্য দ্রব্য নামক কোন হিসাব নেই , পন্য দ্রব্য কে বলতে হবে ক্রয় হিসাব । আর ক্রয় করলে প্রতিষ্ঠানের ব্যয় বৃদ্ধি পায় । য়ার আমরা জানি ব্যয় বৃদ্ধি পেলে ডেবিট হয়, যা আমরা ০২ নাম্বারা ব্যয় সংক্রান্ত জাবেদা পর্বে দেখেছিলাম।
সেই হিসেবে এই লেনদেনের জাবেদা হবে>
০৪) ক্রয় হিসাব ডেবিট=২০,০০০ টাকা
মূলধন হিসাব ক্রেডিট=২০,০০০ টাকা
এর পরে
০৫) নগদ ৫০,০০০ টাকা, ব্যাংক জমা ৬০,০০০ টাকা, আসসাবাব পত্র ৪০,০০০ টাকা নিয়ে ব্যবসায় শুরু করা হলো।
এই খানে ভালো করে দেখুন এক সাথে ৩ টি হিসাব দেয়া আছে একটাই লেনদেনের মধ্যে , এর রকম থাকলে কি করতে হবে? সেটি আমরা অবশ্যই দেখব।তার আগে আসুন এটাকে একটু বিশ্লেষণ করে দেখি। এই লেনদেনের মধ্যে নগদ, ব্যাংক এবং আসবাব পত্র উল্লেখ আছে , তাহলে আমরা কি ধরে নিব? ধরে নিতে হবে যে এই একতা লেনদেনের হিসাব ৩ টাই । মানে ৩ টা হিসাব মিলে একটি লেনদেন।
এখুন দেখুন লেনদেন শেষে উল্লেখ আছে ব্যবসায় শুরু করা হলো। তার মানে এই ৩ টি সম্পদ নিয়ে ব্যবসায় শুরু করা হয়।
আর আমরা জানি কোন সম্পদ নিয়ে ব্যবসায় শুরু করা প্রতিষ্ঠানে সেই সম্পদ বৃদ্ধি পায় , আর মুলধন নামক মালিকা স্বত্ব বৃদ্ধি পায়। তাই সূত্র অনুযায়ী এই লেনদেনের জাবেদা হবে>>>
০৫) নগদান হিসাব ডেবিট=৫০,০০০০ টাকা
ব্যাংক জমা হিসাব ডেবিট=৬০,০০০ টাকা
আসবাব পত্র হিসাব ডেবিট= ৪০,০০০ টাকা
মূলধন হিসাব ক্রেডিট= ১,৫০,০০০ টাকা
___________________________
আরও পড়ুন>
০৬) বন্ধুর নিকট ঋণ নিয়ে মুলধন হিসেবে আনা হলো ৪০,০০০ টাকা।
আমরা জানি ঋণ একটি দায় । কিন্তু এই লেনদেনে ঋণের টাকা টা ব্যবসায়ে আনা হচ্ছে তার মানে প্রতিষ্ঠানে নগদ সম্পদ বৃদ্ধি পায় । অন্য দিকে মূলধন নামক মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় । সেই লেনদেনের জাবেদা হবে>>>>
০৬) নগদান হিসাব ডেবিট= ৪০,০০০ টাকা।
মূলধন হিসাব ক্রেডিট= ৪০,০০০ টাকা
০৭) মালিক কতৃক নগদ উত্তোলন ৭,০০০ টাকা।
মালিক যখুন প্রতিষ্ঠান থেকে কোন কিছু উত্তোলন করে তখুন উত্তোলন নামক মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায় । যেহেতু এই লেনদেনে নগদ টাকা উত্তোলন করছে তার মানে প্রতিষ্ঠান থেকে নগদ সম্পদ চলে গেছে , অর্থাৎ নগদ নামক সম্পদ হ্রাস পেয়েছে , আর উত্তোলন করায় উত্তোলন নামক মালিকা স্বত্ব হ্রাস পেয়েছে। আমরা জানি সম্পদ হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয় অন্য দিকে মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিড হয়। তাই এই লেনদেনের জাবেদা হবে>>
০৭) উত্তোলন হিসাব ডেবিট= ৭,০০০ টাকা
নগদান হিসাব ডেবিট= ৭,০০০ টাকা
>০৮) কারবার হতে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে উত্তোলন ২,০০০ টাকা।
এই লেনদেনে দেখেন উল্লেখ আছে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে উত্তোলন , কিন্তু কি উত্তোলন করা হয় সেটা উল্লেখ নাই তাহলে বুঝে নিতে হবে নগদ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠান থেকে নগদ টাকা উত্তোলন করলে নগদ সম্পদ হ্রাস পায় , আর উত্তোলন নামক মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায় ।
সে হিসেবে এই লেনদেনের জাবেদা হবে>>>>
০৮) উত্তোলন হিসাব ডেবিট=২,০০০ টাকা
নগদান হিসাব ক্রেডট=২,০০০ টাকা
০৯)ব্যংক হতে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে উত্তোলন ৩,০০০ টাকা।
ব্যাংক হতে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে উত্তোলন করা মানে প্রতিষ্ঠানের নামে যে ব্যাংক হিসাব আছে সেখান থেকে টাকা কমে যাওয়া। অর্থাৎ ব্যাংক সম্পদ হ্রাস পাওয়া। আমরা জানি সম্পদ হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয়, অন্য দিকে উত্তোলন করলে মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায়। তাই এই লেনদেনের জাবেদা হবে>>>
০৯) উত্তোলন হিসাব ডেবিট= ৩,০০০ টাকা
ব্যাংক হিসাব ক্রেডিট= ৩,০০০ টাকা
১০) কারবার হতে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পণ্য উত্তোলন ৪,০০০ টাকা।
পণ্য উত্তোলন করলে প্রতিষ্ঠানের ক্রয় নামক ব্যয় হ্রাস পায়। আর আমরা জানি ব্যয় হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয়, যা আমরা ব্যয় সংক্রান্ত জাবেদা তে আলোচনা করেছি। অন্য দিকে উত্তোলন করলে উত্তোলন নামক মালিকা স্বত্ব হ্রাস পায়, আর মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। তাই এই লেনদেন জাবেদা হবে>>>
১০) উত্তোলন হিসাব ডেবিট=৪,০০০ টাকা
ক্রয় হিসাব কেডিট= ৪,০০০ টাকা
১১) ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ক্রয় মূল্যে পণ্য উত্তোলন ১,০০০ টাকা।
ক্রয় মূল্যে পণ্য উত্তোলন করা , আর পণ্য দ্রব্য উত্তোলন করা একই কথা । পণ্য উত্তোলন করলে প্রতিষ্ঠানের ক্রয় নামক ব্যয় হ্রাস পায়। আর আমরা জানি ব্যয় হ্রাস পেলে ক্রেডিট হয়, যা আমরা ব্যয় সংক্রান্ত জাবেদা তে আলোচনা করেছি। অন্য দিকে উত্তোলন করলে উত্তোলন নামক মালিকা স্বত্ব হ্রাস পায়, আর মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। তাই এই লেনদেন জাবেদা হবে>>>
১১) উত্তোলন হিসাব ডেবিট=১,০০০ টাকা
ক্রয় হিসাব কেডিট= ১,০০০ টাকা
১২) ব্যক্তিগত প্রয়োজনে বিক্রয় মূল্যে পণ্য উত্তোলন ২,০০০ টাকা।
বিক্রয় মূল্যে পণ্য উত্তোলন করলে বিক্রয় নামক হয় , অর্থাৎ বিক্রয় মূল্যে পণ্য উত্তোলন করলে বিক্রয় নামক আয় বৃদ্ধি পায়। আর আমরা জানি আয় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট হয়, যা আমরা আয় সংক্রান্ত জাবেদা তে আওলোচনা করেছি। অন্য দিকে উত্তোলন করলে উত্তোলন নামক মালিকা স্বত্ব হ্রাস পায়, আর মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পেলে ডেবিট হয়। তাই এই লেনদেন জাবেদা হবে>>>
১২) উত্তোলন হিসাব ডেবিট=২,০০০ টাকা
বিক্রয় হিসাব কেডিট= ২,০০০ টাকা
----------------------------------------
যারা হিসাব বিজ্ঞানে অত্যাধিক দুর্বল এবং খুব সহজেই হিসাব বিজ্ঞান বুঝতে শিখতে চান তারা আমাদের এই একাউন্টিং মামা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।আমাদের ফেইসবুক পেইজ ফলো করুণ, ও ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হন।
আজকের মতো এখানেই বিদায়
আমাদের ইউটিউ চ্যালেন থেকে ঘুরে আসতে পারেন
www.youtube.com/accountingmama
https://www.accountingmama.com
Post a Comment