-->

রেওয়ামিল করার সহজ নিয়ম rewamil korar niyom

রেওয়ামিল করার সহজ নিয়ম,rewamil accounting class 9, rewamil korar niyom

আজকে আমরা শিখব রেওয়ামিল ঃ  রেওয়ামিল কাকে বলে?  উত্তরঃ খতিয়ানের হিসাবগুলোর নির্ভুলতা যাচাই করার জন্যে কোন নির্দিষ্টি দিনে একখানা পৃথক খাতায় বা কাগজে সকল হিসাবের উদ্বৃত্ত বা মুল ব্যালেন্স গুলোকে ডেবিট ও ক্রেডিট এই দুই ভাগে বিভক্ত করে যে বিবরণী প্রস্তুত করা হয় তাহাকেই রেওয়ামিল বলে।     রেওয়ামিলের ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের যোগ ফল সমান হলে ধরে নেয়া হয় যে, খতিয়ানের কোন গাণিতিক ভুল নেই। অপরদিকে দুই দিকের যগফল সমান না হলে বুঝী নিতে হবে যে  দু'তরফা দাখিলা অনুসারে হিসাব সংরক্ষণে কোন ভুল রয়েছে ।       রেওয়ামিল তৈরী করার উদ্দেশ্য কি?  রেওয়ামিল তৈরী করার ক্ষেত্রে কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে যেমনঃ  ১) জাবেদা ও খতিয়ানে লেনদেন গুলো সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে কিনা তা যাচাই করা রেওয়ামিলের একটি মূখ্য উদ্দেশ্য।   ২) আর্থিক বিবরণী তথা বিশদ আয় বিবরণী ও আর্থিক অবপ্সথার বিবরণী প্রস্তুত  সহজতর কয়া।   ৩) জাবেদা খতিয়ানে কোন ভুলত্রুটি থাকলে তা উতঘাটন করা ও সংশোধ্ন করা   ৪) দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি মোতাবেক জাবেদা ও খতিয়ানে লেনলেন লিপিবদ্ধ  হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্যে রেওয়ামিল তৈরী হয়।   ৫) খতিয়ানের সকল জের এক সাথে থাকে বলে আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতে সময় ও শ্রম অপচয় কম হয়।  ৬) রেওয়ামিলের সাহায্যে কারবারের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়    যেসব দফা রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হয় না ঃ    ১। প্রারম্ভিক নগদ তহবিল/প্রারম্ভিক হাতে নগদ/নগদ তহবিল (১. ১. ১৯) ২। প্রারম্ভিক ব্যাংক জমা/প্রারম্ভিক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত ৩। প্রারম্ভিক ব্যাংক জমাতিরিক্ত ৪। সমাপনী মজুদ পণ্য/মজুদ পণ্য (৩১. ১২. ১৯) ৫। সমাপনী মনিহারি/ অব্যবহৃত মনিহারি ৬। সম্ভাব্য সম্পদ/দায়/ব্যায়/আয় স্থায়ী সম্পদসমূহ ১। আসবাবপত্র ও সরঞ্জাম/ফার্নিচার অ্যান্ড ফিটিংস/আসবাবপত্র ও সাজসজ্জা; ২। কলকবজা ও যন্ত্রপাতি/প্লান্ট অ্যান্ড মেশিনারি ৩। জমি ও দালান/ভূমি ও দালানকোঠা ৪। অফিস সরঞ্জাম/কম্পিউটার/ টাইপরাইটার ৫। বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম;  ৬। সুনাম, ট্রেডমার্ক, পেটেন্ট ।   রেওয়ামিলের নমুনা ছকঃ   রেওয়ামিলের নমুনা ছকঃ      রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণে বিবেচ্য বিষয়সমূহঃ   ১) মজদ পন্য লিপিবদ্ধকরণের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য ও সমাপনী মজুদ পণ্য দুইটি দেয়া থাকলে সাধারণত প্রারপম্ভিক মজুদ পন্য রেওয়ামিলে আসবে।  ২) যে সমস্ত হিসাব গুলোতে প্রদত্ত নাকি প্রাপ্ত উল্লেখ থাকে না, তাদের ক্ষেত্রে উক্কত হিসাব গুলোকে প্রদত্ত ধরে রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে লিখতে হবে। যেমন ঃ ভারা, বাট্রা, কমিশন, সুদ ইত্যাদি।   ৩) বিক্রয় খতিয়ানের উদ্বৃত্ত বা জের কে দেনাদার হিসাবে ধরে ডেবিট করতে হবে।  ৪) বিক্রয় খতিয়ানের উদ্বৃত্ত বা জের  কে পাওনাদার হিসাবে ধরে ক্রেডিট করতে হবে।  ৫) সাধারন্ত রেওয়ামিলে গরমিল থাকলে অনিশ্চত হিসাব দিয়ে সেটা মিলাতে হয়। কিন্ত যদি ক্রেডিট পাশে মুলধন না থাকে তবে অনিশ্চত হিসাব না লিখে ক্রেডিট পাশে মুলধন হিসাবে লিখতে হবে।  -----------------------------------------------   এখন খতিয়ানের ডেবিট উদ্বৃত্ত বা জের এবং ক্রেডিট উদ্বৃত্ত বা জের রেওয়ামিলের অন্তর্ভুক করে রেয়ামিল প্রস্তুত করা যায়।     ডেবিট দিকেঃ  ক) সকল প্রকার সম্পদ ডেবিট দিকে যাবেঃ হাতে নগদ, নগদ তহবিল,ব্যাংক জমা, দেনাদার, প্রাপ্য হিসাব, প্রাপ্য নোগ্রিম বেতন, অগ্রিম ভাড়া,অগ্রিম বিজ্ঞাপন, অগ্রিম বীমা, অগ্রিম শিক্ষানবিশ ভাতা, প্রাপ্য বিল, সমাপনী মজুদ পণ্য, সমাপনী মনিহারি, মনিহারি  মজুদ,অব্যবহৃত মনিহারি,বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, কলকব্জা, যন্ত্রপাতি, ভূমি,দালানকোঠা, আসবাবপত্র,মোটর গাড়ি, ডেলিভারি ভ্যান,অফিস সরঞ্জাম, ইজারা সম্পত্তি, বিনিয়োগ,বিলম্বিত বিজ্ঞাপন, বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, বিনিয়োগের প্রাপ্য সুদ, বিনিয়োগের অনাদায়ী সুদ,প্রাপ্য কমিশন, প্রাপ্য সুদ ইত্যাদি  ( সম্পদ সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। )  খ) সকল প্রকার অগ্রিম খরচ  ডেবিট দিকে যাবেঃঃ  অগ্রিম বেতন, অগ্রিম ভাড়া,অগ্রিম বিজ্ঞাপন, অগ্রিম বীমা, অগ্রিম শিক্ষানবিশ ভাতা।  গ) যাবতীয় খরচ / ব্যয় সমূহ ডেবিট দিকে যাবেঃ পণ্য ক্রয়, বেতন, ভাড়া, মনিহারি, মজুরি, বিজ্ঞাপন, গ্যাস বিল, পানি বিল, বিদ্যুৎ বিল, টেলিফোন বিল, ইউটিলিটি বিল, ক্রয় পরিবহন, বিক্রয় পরিবহন, বহিঃ  পরিবহন, আন্তঃ পরিবহন, বিমা,  ডক চার্জ, প্রদত্ত কমিশন, মামলা খরচ, উপয়োগ খরচ, অফিস সাপ্লাইজ, আপ্যায়ন খরচ, যন্ত্রপাতি মেরামত খরচ, ব্যাংক জমাতিরিক্তের সুদ ইত্যাদি।  (ব্যয় সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। )  ঘ) বিক্রয় ফেরত, উত্তলন, প্রদত্ত ঋণ ইত্যাদি ডেবিট দিকে বসবে।  ----------------------------------------------    ক্রেডিট দিকেঃ  ক)  যাবতীয় দায় সমূহ ক্রেডিট দিকে বসবেঃ পাওনাদার, প্রদেয় হিসাব, প্রদেয় নোট, প্রদেয় বিল, ব্যাংক জমাতিরিক্ত, সকল প্রকায় বকেয়া ব্যয় সমূহঃ বয়েকা ভাড়া, বকেয়া বেতন,  বকেয়া মজুরি, বকেয়া মনিহারি, বকেয়া ঋণের সুদ, বকেয়া  অফিস খরচ,বকেয়া শিক্ষানবিশ ভাতা।অনুপার্জিত সেবা আয়, অগ্রিম আয়, প্রদেয় কমিশন, প্রদেয় বেতন, প্রদেয় ব্যাংক ঋণের সুদ, বন্ধকি ঋণের বকেয়া সুদ, অগ্রিম শিক্ষানবিশ সেলামি,ব্যবসায়িক ঋণ।।   দায় সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন।   খ)  সকল প্রকায় বকেয়া ব্যয় সমূহ ক্রেডিট দিকে আসবেঃ  বয়েকা ভাড়া, বকেয়া বেতন,  বকেয়া মজুরি, বকেয়া মনিহারি, বকেয়া ঋণের সুদ, বকেয়া  অফিস খরচ,বকেয়া শিক্ষানবিশ ভাতা।  গ) যেকোন ধরনের সঞ্চিতি  ক্রেডিট দিকে আসবেঃ অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি, দেনাদার বাট্রা সঞ্চিতি, সাধারণ সঞ্চিতি ইত্যাদি/   ঘ) যাবতীয় আয় সমূহ/ লাভ ক্রেডিট দিকে আসবে।  ঙ) ক্রয় ফেরত ক্রেডিট দিকে আসবে। মূলনধ ক্রডিট।    রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না কোনটি, রেওয়ামিল প্রস্তুতের উদ্দেশ্য কি? রেওয়ামিলের ক্রেডিট দিকে বসে কোনটি,প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হয,প্রারম্ভিক মনিহারি রেওয়ামিলে আস, রেওয়ামিল প্রস্তুতের বিবেচ্য বিষয় কয়টি, রেওয়ামিল কখন প্রস্তুত করা হয়,রেওয়ামিল কিসের ব্যালেন্স দ্বারা প্রস্তুত করা হয়, রেওয়ামিল করার নিয়ম,রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে লিপিবদ্ধ হবে, রেওয়ামিলে কি কি আসে না, রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না কোনটি hsc, অলিখিত ক্রয় রেওয়ামিলের কোন দিকে বসে, rewamil accounting class 9, রেওয়ামিল করার সহজ নিয়ম rewamil korar niyom   ...  ___________________________     আরও পড়ুন>    সম্পদ সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা    ব্যয় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা   দায় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা   আয় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা   মালিকানা স্বত্ব সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা    মুনাফাবিহীন পণ্য বিক্রয় জাবেদা।   মালিক কর্তৃক পণ্য উত্তোলন জাবেদা ।    আগুনে বিনষ্ট পণ্য সাধারন জাবেদা ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয়।   বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে পন্য উত্তোলন জাবেদা  ফেরত সংক্রান্ত জাবেদা ঋণ সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা মূলধন ও মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তি বা আয়   মূলধন ও মুনাফা জাতীয়ব্যয় সব এক সাথে দেখুন, মূলধন ও মুনাফা জাতীয় হিসাবের তালিকা, কোনটি বিলম্বিত মুনাফা জাতীয় খরচ  সম্পদের সমূহের  তালিকা  দায় সমূহের এর তালিকা ব্যয় সমূহের তালিকা ____________________  ____________________________  Accounting Mama  by Sohaib Ansary  আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে ফলো করুন, আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করতে এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হয়ে নিয়মিত আপডেট জানুন, আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হতে  এখানে ক্লিক করুন ।     আমাদের ঈউটিউব চ্যানেলঃ accountingmama    যারা হিসাব বিজ্ঞানে অত্যাধিক দুর্বল এবং খুব সহজেই হিসাব বিজ্ঞান বুঝতে শিখতে চান তারা আমাদের এই একাউন্টিং মামা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।আমাদের ফেইসবুক পেইজ ফলো করুণ, ও ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হন।         Email: contact.accmama@gmail.com






আজকে আমরা শিখব রেওয়ামিল ঃ 
  • রেওয়ামিল কাকে বলে?

উত্তরঃ খতিয়ানের হিসাবগুলোর নির্ভুলতা যাচাই করার জন্যে কোন নির্দিষ্টি দিনে একখানা পৃথক খাতায় বা কাগজে সকল হিসাবের উদ্বৃত্ত বা মুল ব্যালেন্স গুলোকে ডেবিট ও ক্রেডিট এই দুই ভাগে বিভক্ত করে যে বিবরণী প্রস্তুত করা হয় তাহাকেই রেওয়ামিল বলে। 


রেওয়ামিল করার নিয়ম ভিডিও ক্লাস গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন


রেওয়ামিলের ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের যোগ ফল সমান হলে ধরে নেয়া হয় যে, খতিয়ানের কোন গাণিতিক ভুল নেই। অপরদিকে দুই দিকের যগফল সমান না হলে বুঝী নিতে হবে যে  দু'তরফা দাখিলা অনুসারে হিসাব সংরক্ষণে কোন ভুল রয়েছে ।   


  • রেওয়ামিল তৈরী করার উদ্দেশ্য কি?

রেওয়ামিল তৈরী করার ক্ষেত্রে কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে যেমনঃ

১) জাবেদা ও খতিয়ানে লেনদেন গুলো সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে কিনা তা যাচাই করা রেওয়ামিলের একটি মূখ্য উদ্দেশ্য। 

২) আর্থিক বিবরণী তথা বিশদ আয় বিবরণী ও আর্থিক অবপ্সথার বিবরণী প্রস্তুত  সহজতর করা। 

৩) জাবেদা খতিয়ানে কোন ভুলত্রুটি থাকলে তা উদঘাটন করা ও সংশোধন করা।

৪) দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি মোতাবেক জাবেদা ও খতিয়ানে লেনলেন লিপিবদ্ধ  হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্যে রেওয়ামিল তৈরী হয়। 

৫) খতিয়ানের সকল জের এক সাথে থাকে বলে আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতে সময় ও শ্রম অপচয় কম হয়।

৬) রেওয়ামিলের সাহায্যে কারবারের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়

 

  • যেসব দফা রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হয় না ঃ 

১। প্রারম্ভিক নগদ তহবিল/প্রারম্ভিক হাতে নগদ/নগদ তহবিল (১. ১. ২৩)
২। প্রারম্ভিক ব্যাংক জমা/প্রারম্ভিক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত বা জের
৩। প্রারম্ভিক ব্যাংক জমাতিরিক্ত
৪। সমাপনী মজুদ পণ্য/মজুদ পণ্য (৩১. ১২. ২৩)
৫। সমাপনী মনিহারি/ অব্যবহৃত মনিহারি
৬। সম্ভাব্য সম্পদ/ সম্ভাব্য দায়/ সম্ভাব্য ব্যায়/ আয় স্থায়ী সম্পদসমূহ
৭। সুনাম, ট্রেডমার্ক, পেটেন্ট ।


  1. রেওয়ামিলের নমুনা ছকঃ


রেওয়ামিলের নমুনা ছকঃ আজকে আমরা শিখব রেওয়ামিল ঃ  রেওয়ামিল কাকে বলে?  উত্তরঃ খতিয়ানের হিসাবগুলোর নির্ভুলতা যাচাই করার জন্যে কোন নির্দিষ্টি দিনে একখানা পৃথক খাতায় বা কাগজে সকল হিসাবের উদ্বৃত্ত বা মুল ব্যালেন্স গুলোকে ডেবিট ও ক্রেডিট এই দুই ভাগে বিভক্ত করে যে বিবরণী প্রস্তুত করা হয় তাহাকেই রেওয়ামিল বলে।     রেওয়ামিলের ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের যোগ ফল সমান হলে ধরে নেয়া হয় যে, খতিয়ানের কোন গাণিতিক ভুল নেই। অপরদিকে দুই দিকের যগফল সমান না হলে বুঝী নিতে হবে যে  দু'তরফা দাখিলা অনুসারে হিসাব সংরক্ষণে কোন ভুল রয়েছে ।       রেওয়ামিল তৈরী করার উদ্দেশ্য কি?  রেওয়ামিল তৈরী করার ক্ষেত্রে কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে যেমনঃ  ১) জাবেদা ও খতিয়ানে লেনদেন গুলো সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে কিনা তা যাচাই করা রেওয়ামিলের একটি মূখ্য উদ্দেশ্য।   ২) আর্থিক বিবরণী তথা বিশদ আয় বিবরণী ও আর্থিক অবপ্সথার বিবরণী প্রস্তুত  সহজতর কয়া।   ৩) জাবেদা খতিয়ানে কোন ভুলত্রুটি থাকলে তা উতঘাটন করা ও সংশোধ্ন করা   ৪) দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি মোতাবেক জাবেদা ও খতিয়ানে লেনলেন লিপিবদ্ধ  হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্যে রেওয়ামিল তৈরী হয়।   ৫) খতিয়ানের সকল জের এক সাথে থাকে বলে আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতে সময় ও শ্রম অপচয় কম হয়।  ৬) রেওয়ামিলের সাহায্যে কারবারের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়    যেসব দফা রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হয় না ঃ    ১। প্রারম্ভিক নগদ তহবিল/প্রারম্ভিক হাতে নগদ/নগদ তহবিল (১. ১. ১৯) ২। প্রারম্ভিক ব্যাংক জমা/প্রারম্ভিক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত ৩। প্রারম্ভিক ব্যাংক জমাতিরিক্ত ৪। সমাপনী মজুদ পণ্য/মজুদ পণ্য (৩১. ১২. ১৯) ৫। সমাপনী মনিহারি/ অব্যবহৃত মনিহারি ৬। সম্ভাব্য সম্পদ/দায়/ব্যায়/আয় স্থায়ী সম্পদসমূহ ১। আসবাবপত্র ও সরঞ্জাম/ফার্নিচার অ্যান্ড ফিটিংস/আসবাবপত্র ও সাজসজ্জা; ২। কলকবজা ও যন্ত্রপাতি/প্লান্ট অ্যান্ড মেশিনারি ৩। জমি ও দালান/ভূমি ও দালানকোঠা ৪। অফিস সরঞ্জাম/কম্পিউটার/ টাইপরাইটার ৫। বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম;  ৬। সুনাম, ট্রেডমার্ক, পেটেন্ট ।   রেওয়ামিলের নমুনা ছকঃ   রেওয়ামিলের নমুনা ছকঃ      রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণে বিবেচ্য বিষয়সমূহঃ   ১) মজদ পন্য লিপিবদ্ধকরণের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য ও সমাপনী মজুদ পণ্য দুইটি দেয়া থাকলে সাধারণত প্রারপম্ভিক মজুদ পন্য রেওয়ামিলে আসবে।  ২) যে সমস্ত হিসাব গুলোতে প্রদত্ত নাকি প্রাপ্ত উল্লেখ থাকে না, তাদের ক্ষেত্রে উক্কত হিসাব গুলোকে প্রদত্ত ধরে রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে লিখতে হবে। যেমন ঃ ভারা, বাট্রা, কমিশন, সুদ ইত্যাদি।   ৩) বিক্রয় খতিয়ানের উদ্বৃত্ত বা জের কে দেনাদার হিসাবে ধরে ডেবিট করতে হবে।  ৪) বিক্রয় খতিয়ানের উদ্বৃত্ত বা জের  কে পাওনাদার হিসাবে ধরে ক্রেডিট করতে হবে।  ৫) সাধারন্ত রেওয়ামিলে গরমিল থাকলে অনিশ্চত হিসাব দিয়ে সেটা মিলাতে হয়। কিন্ত যদি ক্রেডিট পাশে মুলধন না থাকে তবে অনিশ্চত হিসাব না লিখে ক্রেডিট পাশে মুলধন হিসাবে লিখতে হবে।  -----------------------------------------------   এখন খতিয়ানের ডেবিট উদ্বৃত্ত বা জের এবং ক্রেডিট উদ্বৃত্ত বা জের রেওয়ামিলের অন্তর্ভুক করে রেয়ামিল প্রস্তুত করা যায়।     ডেবিট দিকেঃ  ক) সকল প্রকার সম্পদ ডেবিট দিকে যাবেঃ হাতে নগদ, নগদ তহবিল,ব্যাংক জমা, দেনাদার, প্রাপ্য হিসাব, প্রাপ্য নোগ্রিম বেতন, অগ্রিম ভাড়া,অগ্রিম বিজ্ঞাপন, অগ্রিম বীমা, অগ্রিম শিক্ষানবিশ ভাতা, প্রাপ্য বিল, সমাপনী মজুদ পণ্য, সমাপনী মনিহারি, মনিহারি  মজুদ,অব্যবহৃত মনিহারি,বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, কলকব্জা, যন্ত্রপাতি, ভূমি,দালানকোঠা, আসবাবপত্র,মোটর গাড়ি, ডেলিভারি ভ্যান,অফিস সরঞ্জাম, ইজারা সম্পত্তি, বিনিয়োগ,বিলম্বিত বিজ্ঞাপন, বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, বিনিয়োগের প্রাপ্য সুদ, বিনিয়োগের অনাদায়ী সুদ,প্রাপ্য কমিশন, প্রাপ্য সুদ ইত্যাদি  ( সম্পদ সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। )  খ) সকল প্রকার অগ্রিম খরচ  ডেবিট দিকে যাবেঃঃ  অগ্রিম বেতন, অগ্রিম ভাড়া,অগ্রিম বিজ্ঞাপন, অগ্রিম বীমা, অগ্রিম শিক্ষানবিশ ভাতা।  গ) যাবতীয় খরচ / ব্যয় সমূহ ডেবিট দিকে যাবেঃ পণ্য ক্রয়, বেতন, ভাড়া, মনিহারি, মজুরি, বিজ্ঞাপন, গ্যাস বিল, পানি বিল, বিদ্যুৎ বিল, টেলিফোন বিল, ইউটিলিটি বিল, ক্রয় পরিবহন, বিক্রয় পরিবহন, বহিঃ  পরিবহন, আন্তঃ পরিবহন, বিমা,  ডক চার্জ, প্রদত্ত কমিশন, মামলা খরচ, উপয়োগ খরচ, অফিস সাপ্লাইজ, আপ্যায়ন খরচ, যন্ত্রপাতি মেরামত খরচ, ব্যাংক জমাতিরিক্তের সুদ ইত্যাদি।  (ব্যয় সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। )  ঘ) বিক্রয় ফেরত, উত্তলন, প্রদত্ত ঋণ ইত্যাদি ডেবিট দিকে বসবে।  ----------------------------------------------    ক্রেডিট দিকেঃ  ক)  যাবতীয় দায় সমূহ ক্রেডিট দিকে বসবেঃ পাওনাদার, প্রদেয় হিসাব, প্রদেয় নোট, প্রদেয় বিল, ব্যাংক জমাতিরিক্ত, সকল প্রকায় বকেয়া ব্যয় সমূহঃ বয়েকা ভাড়া, বকেয়া বেতন,  বকেয়া মজুরি, বকেয়া মনিহারি, বকেয়া ঋণের সুদ, বকেয়া  অফিস খরচ,বকেয়া শিক্ষানবিশ ভাতা।অনুপার্জিত সেবা আয়, অগ্রিম আয়, প্রদেয় কমিশন, প্রদেয় বেতন, প্রদেয় ব্যাংক ঋণের সুদ, বন্ধকি ঋণের বকেয়া সুদ, অগ্রিম শিক্ষানবিশ সেলামি,ব্যবসায়িক ঋণ।।   দায় সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন।   খ)  সকল প্রকায় বকেয়া ব্যয় সমূহ ক্রেডিট দিকে আসবেঃ  বয়েকা ভাড়া, বকেয়া বেতন,  বকেয়া মজুরি, বকেয়া মনিহারি, বকেয়া ঋণের সুদ, বকেয়া  অফিস খরচ,বকেয়া শিক্ষানবিশ ভাতা।  গ) যেকোন ধরনের সঞ্চিতি  ক্রেডিট দিকে আসবেঃ অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি, দেনাদার বাট্রা সঞ্চিতি, সাধারণ সঞ্চিতি ইত্যাদি/   ঘ) যাবতীয় আয় সমূহ/ লাভ ক্রেডিট দিকে আসবে।  ঙ) ক্রয় ফেরত ক্রেডিট দিকে আসবে। মূলনধ ক্রডিট।    রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না কোনটি, রেওয়ামিল প্রস্তুতের উদ্দেশ্য কি? রেওয়ামিলের ক্রেডিট দিকে বসে কোনটি,প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হয,প্রারম্ভিক মনিহারি রেওয়ামিলে আস, রেওয়ামিল প্রস্তুতের বিবেচ্য বিষয় কয়টি, রেওয়ামিল কখন প্রস্তুত করা হয়,রেওয়ামিল কিসের ব্যালেন্স দ্বারা প্রস্তুত করা হয়, রেওয়ামিল করার নিয়ম,রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে লিপিবদ্ধ হবে, রেওয়ামিলে কি কি আসে না, রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না কোনটি hsc, অলিখিত ক্রয় রেওয়ামিলের কোন দিকে বসে, rewamil accounting class 9, রেওয়ামিল করার সহজ নিয়ম rewamil korar niyom   ...  ___________________________     আরও পড়ুন>    সম্পদ সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা    ব্যয় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা   দায় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা   আয় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা   মালিকানা স্বত্ব সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা    মুনাফাবিহীন পণ্য বিক্রয় জাবেদা।   মালিক কর্তৃক পণ্য উত্তোলন জাবেদা ।    আগুনে বিনষ্ট পণ্য সাধারন জাবেদা ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয়।   বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে পন্য উত্তোলন জাবেদা  ফেরত সংক্রান্ত জাবেদা ঋণ সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা মূলধন ও মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তি বা আয়   মূলধন ও মুনাফা জাতীয়ব্যয় সব এক সাথে দেখুন, মূলধন ও মুনাফা জাতীয় হিসাবের তালিকা, কোনটি বিলম্বিত মুনাফা জাতীয় খরচ  সম্পদের সমূহের  তালিকা  দায় সমূহের এর তালিকা ব্যয় সমূহের তালিকা ____________________  ____________________________  Accounting Mama  by Sohaib Ansary  আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে ফলো করুন, আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করতে এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হয়ে নিয়মিত আপডেট জানুন, আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হতে  এখানে ক্লিক করুন ।     আমাদের ঈউটিউব চ্যানেলঃ accountingmama    যারা হিসাব বিজ্ঞানে অত্যাধিক দুর্বল এবং খুব সহজেই হিসাব বিজ্ঞান বুঝতে শিখতে চান তারা আমাদের এই একাউন্টিং মামা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।আমাদের ফেইসবুক পেইজ ফলো করুণ, ও ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হন।         Email: contact.accmama@gmail.com





  • রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণে বিবেচ্য বিষয়সমূহঃ

১) মজদ পন্য লিপিবদ্ধকরণের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য ও সমাপনী মজুদ পণ্য দুইটি দেয়া থাকলে সাধারণত প্রারপম্ভিক মজুদ পন্য রেওয়ামিলে আসবে।

২) যে সমস্ত হিসাব গুলোতে প্রদত্ত নাকি প্রাপ্ত উল্লেখ থাকে না, তাদের ক্ষেত্রে উক্ত হিসাব গুলোকে প্রদত্ত ধরে রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে লিখতে হবে। যেমন ঃ ভাড়া, বাট্রা, কমিশন, সুদ ইত্যাদি। 

৩) বিক্রয় খতিয়ানের উদ্বৃত্ত বা জের কে দেনাদার হিসাবে ধরে ডেবিট করতে হবে।

৪) বিক্রয় খতিয়ানের উদ্বৃত্ত বা জের কে পাওনাদার হিসাবে ধরে ক্রেডিট করতে হবে।

৫) সাধারনত রেওয়ামিলে গরমিল থাকলে অনিশ্চত হিসাব দিয়ে সেটা মিলাতে হয়। কিন্ত যদি ক্রেডিট পাশে মুলধন না থাকে তবে অনিশ্চত হিসাব না লিখে ক্রেডিট পাশে মুলধন হিসাবে লিখতে হবে।
-----------------------------------------------


এখন খতিয়ানের ডেবিট উদ্বৃত্ত বা জের এবং ক্রেডিট উদ্বৃত্ত বা জের রেওয়ামিলের অন্তর্ভুক করে রেওয়ামিল প্রস্তুত করা যায়।

আমরা জানি খতিয়ানের জের গুলো দ্বারা রেওয়ামিল প্রস্তুত করা হয়।

তো সেই ক্ষেত্রে সম্পদ ও ব্যয় সমূহের স্বাভাবিক জের হয় ডেবিট, আর আয় , দায় ও মালকানা স্বত্বের স্বাভাবিক জের ক্রেডিট হয়।

এখন আপনার যদি সম্পদ সমূহ, ব্যয় সমূহ , দায় সমূহ , মালিকানা স্বত্ব সমূহ জানা থাকে তবেই আপনি রেওয়ামিল করতে পারবেন।


রেওয়ামিলে ডবিট দিকেঃ

ক) সকল প্রকার সম্পদ ডেবিট দিকে যাবেঃ হাতে নগদ, নগদ তহবিল,ব্যাংক জমা, দেনাদার, প্রাপ্য হিসাব, প্রাপ্য নোগ্রিম বেতন, অগ্রিম ভাড়া,অগ্রিম বিজ্ঞাপন, অগ্রিম বীমা, অগ্রিম শিক্ষানবিশ ভাতা, প্রাপ্য বিল, সমাপনী মজুদ পণ্য,বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, কলকব্জা, যন্ত্রপাতি, ভূমি,দালানকোঠা, আসবাবপত্র,মোটর গাড়ি, ডেলিভারি ভ্যান,অফিস সরঞ্জাম, ইজারা সম্পত্তি, বিনিয়োগ, বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, বিনিয়োগের প্রাপ্য সুদ, বিনিয়োগের অনাদায়ী সুদ,  প্রাপ্য কমিশন, প্রাপ্য সুদ, প্রদত্ত ঋণ ইত্যাদি

( সম্পদ সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। )

খ) সকল প্রকার অগ্রিম খরচ  ডেবিট দিকে যাবেঃঃ  অগ্রিম বেতন, অগ্রিম ভাড়া,অগ্রিম বিজ্ঞাপন, অগ্রিম বীমা, অগ্রিম শিক্ষানবিশ ভাতা।


গ) সকল প্রকার বকেয়া আয় সমূহ যেমনঃ বকেয়া শিক্ষানবিশ সেলামি, বিনিয়োগের বকেয়া সুদ, বকেয়া কমিশন, প্রাপ্য ভাড়া।

ঘ) যাবতীয় খরচ / ব্যয় সমূহ ডেবিট দিকে যাবেঃ পণ্য ক্রয়, বেতন, ভাড়া, মনিহারি, মজুরি, বিজ্ঞাপন, গ্যাস বিল, পানি বিল, বিদ্যুৎ বিল, টেলিফোন বিল, ইউটিলিটি বিল, ক্রয় পরিবহন, বিক্রয় পরিবহন, বহিঃ পরিবহন, আন্তঃ পরিবহন, বিমা, ডক চার্জ, প্রদত্ত কমিশন, মামলা খরচ, উপয়োগ খরচ, অফিস সাপ্লাইজ, আপ্যায়ন খরচ, যন্ত্রপাতি মেরামত খরচ, ব্যাংক জমাতিরিক্তের সুদ ইত্যাদি।

(ব্যয় সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। )

ঙ) বিক্রয় ফেরত, উত্তোলন , পাওনাদারের বাট্টা সঞ্চিতি ইত্যাদি ডেবিট দিকে বসবে।

----------------------------------------------

  1. রেওয়ামিলে ক্রেডিট দিকেঃ

ক)  যাবতীয় দায় সমূহ ক্রেডিট দিকে বসবেঃ মূলনধ, পাওনাদার, প্রদেয় হিসাব, প্রদেয় নোট, প্রদেয় বিল, ব্যাংক জমাতিরিক্ত, ঋনপত্র, বন্ধকি ঋণ, অনুপার্জিত সেবা আয়, অগ্রিম আয়, প্রদেয় কমিশন, প্রদেয় বেতন, প্রদেয় ব্যাংক ঋণের সুদ, বন্ধকি ঋণের বকেয়া সুদ, অগ্রিম শিক্ষানবিশ সেলামি,ব্যবসায়িক ঋণ।। 

দায় সমূহের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক দিন। 

খ)  সকল প্রকায় বকেয়া ব্যয় সমূহ ক্রেডিট দিকে আসবেঃ  বয়েকা ভাড়া, বকেয়া বেতন,  বকেয়া মজুরি, বকেয়া মনিহারি, বকেয়া ঋণের সুদ, বকেয়া  অফিস খরচ,বকেয়া শিক্ষানবিশ ভাতা।

গ) যেকোন ধরনের সঞ্চিতি  ক্রেডিট দিকে আসবেঃ অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি, দেনাদার বাট্রা সঞ্চিতি, সাধারণ সঞ্চিতি ইত্যাদি/ 

ঘ) যাবতীয় আয় সমূহ/ লাভ ক্রেডিট দিকে আসবে।

ঙ) ক্রয় ফেরত ক্রেডিট দিকে আসবে।  

রেওয়ামিল করার নিয়ম ভিডিও ক্লাস গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না কোনটি, রেওয়ামিল প্রস্তুতের উদ্দেশ্য কি? রেওয়ামিলের ক্রেডিট দিকে বসে কোনটি,প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হয,প্রারম্ভিক মনিহারি রেওয়ামিলে আস, রেওয়ামিল প্রস্তুতের বিবেচ্য বিষয় কয়টি, রেওয়ামিল কখন প্রস্তুত করা হয়,রেওয়ামিল কিসের ব্যালেন্স দ্বারা প্রস্তুত করা হয়, রেওয়ামিল করার নিয়ম,রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে লিপিবদ্ধ হবে, রেওয়ামিলে কি কি আসে না, রেওয়ামিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না কোনটি hsc, অলিখিত ক্রয় রেওয়ামিলের কোন দিকে বসে, rewamil accounting class 9, রেওয়ামিল করার সহজ নিয়ম rewamil korar niyom 

___________________________



আরও পড়ুন>


সম্পদ সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা

ব্যয় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা

দায় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা

আয় সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা

মালিকানা স্বত্ব সংক্রান্ত সাধারণ জাবেদা

মুনাফাবিহীন পণ্য বিক্রয় জাবেদা। 

মালিক কর্তৃক পণ্য উত্তোলন জাবেদা । 

 আগুনে বিনষ্ট পণ্য সাধারন জাবেদা ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয়। 

বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে পন্য উত্তোলন জাবেদা


____________________

Accounting Mama

by Sohaib Ansary

আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে ফলো করুন, আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করতে এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হয়ে নিয়মিত আপডেট জানুন, আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হতে  এখানে ক্লিক করুন । 


আমাদের ঈউটিউব চ্যানেলঃ accountingmama


যারা হিসাব বিজ্ঞানে অত্যাধিক দুর্বল এবং খুব সহজেই হিসাব বিজ্ঞান বুঝতে শিখতে চান তারা আমাদের এই একাউন্টিং মামা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।আমাদের ফেইসবুক পেইজ ফলো করুণ, ও ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হন।



আপনার পছন্দ হতে পারে